
Home দৃষ্টিপাত > গোপালগঞ্জের মধুমতি নদীতে তীব্র ভাঙন
এই পৃষ্ঠাটি মোট 577 বার পড়া হয়েছে
গোপালগঞ্জের মধুমতি নদীতে তীব্র ভাঙন
গোপালগঞ্জ : গোপালগঞ্জের মধুমতি নদীতে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। গত কয়েকদিনে নদীগর্ভে চলে গেছে অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি, ফসলি জমি ও বিভিন্ন স্থাপনা। অসহায় হয়ে পড়ায় খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাচ্ছেন নদী তীরবর্তী পরিবারগুলো। রাত কাটাতে হচ্ছে শঙ্কার মধ্যে।
ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি মধুমতি নদীর ভাঙন রোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করা। রক্ষা করা হোক তাদের বাড়ি-ঘর, জমি-ক্ষেত। ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এগিয়ে আসবেন এমনটাই দাবি নদী ভাঙনের শিকার পরিবারগুলোর।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ঘোড়াদাইড়, কেকানিয়া ও ইছাখালী গ্রামের পাশ দিয়ে প্রবাহিত মধুমতি নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। ইতোমধ্যে কয়েক দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে অর্ধশতাধিক ঘর-বাড়ি ও প্রায় ৩০ একর ফসলি জমি। অব্যাহত ভাঙনে হুমকির মুখে রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, কবরস্থান ও সড়কসহ শতাধিক বসতঘর। নদী তীরবর্তী পরিবারগুলোকে রাত কাটাতে হচ্ছে শঙ্কার মধ্যে। কখন বাড়ি-ঘর, ফসলি জমি, গাছপালা নদীগর্ভে চলে যায়। অনেকেই আবার রাত কাটাচ্ছেন খোলা আকাশের নিচে। তবে এখন পর্যন্ত ভাঙন রোধে সরকারিভাবে নেওয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ। ক্ষতিগ্রস্তদের আশ্বাস দিলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, প্রতি বছরই মধুমতি নদী ভাঙনের শিকার হয়ে নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে বাড়ি-ঘর, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা। ফলে সর্বশান্ত হয়ে যান তারা। বাড়ি-ঘরের জায়গা না থাকায় অন্যের জায়গায় মানবেতরভাবে জীবন কাটাতে হচ্ছে। দিন কাটাতে হচ্ছে খোলা আকাশের নিচে।
গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অখিল কুমার বিশ্বাস জানান, মাদারীপুর বিল রুট প্রকল্পে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মধুমতি নদীর ভাঙনপ্রবণ এলাকায় স্থায়ীভাবে প্রতিরক্ষা কাজের জন্য প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। প্রকল্প অনুমোদন পেলে ২০১৪ সালের মধ্যে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।
ছবি ও তথ্যসূত্র: শীর্ষ নিউজ ডটকম, ১৯-০৯-২০১৩
ক্ষতিগ্রস্তদের দাবি মধুমতি নদীর ভাঙন রোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া এবং বাস্তবায়ন করা। রক্ষা করা হোক তাদের বাড়ি-ঘর, জমি-ক্ষেত। ভাঙন রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এগিয়ে আসবেন এমনটাই দাবি নদী ভাঙনের শিকার পরিবারগুলোর।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ঘোড়াদাইড়, কেকানিয়া ও ইছাখালী গ্রামের পাশ দিয়ে প্রবাহিত মধুমতি নদীতে পানি বাড়ার সঙ্গে দেখা দিয়েছে তীব্র ভাঙন। ইতোমধ্যে কয়েক দিনে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে অর্ধশতাধিক ঘর-বাড়ি ও প্রায় ৩০ একর ফসলি জমি। অব্যাহত ভাঙনে হুমকির মুখে রয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ, কবরস্থান ও সড়কসহ শতাধিক বসতঘর। নদী তীরবর্তী পরিবারগুলোকে রাত কাটাতে হচ্ছে শঙ্কার মধ্যে। কখন বাড়ি-ঘর, ফসলি জমি, গাছপালা নদীগর্ভে চলে যায়। অনেকেই আবার রাত কাটাচ্ছেন খোলা আকাশের নিচে। তবে এখন পর্যন্ত ভাঙন রোধে সরকারিভাবে নেওয়া হয়নি কোনো পদক্ষেপ। ক্ষতিগ্রস্তদের আশ্বাস দিলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, প্রতি বছরই মধুমতি নদী ভাঙনের শিকার হয়ে নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে বাড়ি-ঘর, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন স্থাপনা। ফলে সর্বশান্ত হয়ে যান তারা। বাড়ি-ঘরের জায়গা না থাকায় অন্যের জায়গায় মানবেতরভাবে জীবন কাটাতে হচ্ছে। দিন কাটাতে হচ্ছে খোলা আকাশের নিচে।
গোপালগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অখিল কুমার বিশ্বাস জানান, মাদারীপুর বিল রুট প্রকল্পে ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মধুমতি নদীর ভাঙনপ্রবণ এলাকায় স্থায়ীভাবে প্রতিরক্ষা কাজের জন্য প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। প্রকল্প অনুমোদন পেলে ২০১৪ সালের মধ্যে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।
ছবি ও তথ্যসূত্র: শীর্ষ নিউজ ডটকম, ১৯-০৯-২০১৩